জেনেটিক হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় প্রচলিত সমস্ত রোগ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত দ্রুত ও স্থায়ী আরোগ্য করে।

এক্ষেত্রে রোগ বলতে- যেকোনো টিউমার, আঁচিল ,পাথর,এসিডিটি/ গ্যাসের সমস্যা, ফোঁড়া, যেকোনো অপারেশনের রোগ বা পরবর্তী সমস্যা, HS, হাপানি/শ্বাসকষ্ট/Asthma,এলার্জি, নতুন-পুরাতন জ্বর ঠান্ডা-সর্দি,নাকের পলিপাস,নাকের হাড় বাঁকা,টনসিল-নাক-কান গলার যেকোনো সমস্যা,চোখের যেকোনো সমস্যা,হার্ট-ফুসফুস-ব্রেইন-পেটের যেকোনো সমস্যা, হার্টের ছিদ্র বা ব্লক, বিভিন্ন জটিল কঠিন চর্মরোগ, কৃমি,যেকোনো ব্যাক্টেরিয়া-ভাইরাস- ফাঙ্গাল ইনফেকশন-প্যারাসাইটঘটিত রোগ, নখকুনি ,আমাশয় , পাতলা পায়খানা, কোষ্ঠকাঠিন্য, Piles (অর্শরোগ/ফিসুলা-গেজ), আলসার,বিভিন্ন স্থানের হাড়ের যেকোনো সমস্যা যেমন হাড়ক্ষয়/ বৃদ্ধি/বেঁকে যাওয়া,  হাঁটু/কোমর/হাত ব্যথা,সারাশরীরে বাতব্যথা, যেকোনো লিভার সমস্যা হেপাটাইটিস, জন্ডিস, ফ্যাটিলিভার, লিভার বড় হওয়া, কোলেস্টেরল বৃদ্ধি, যেকোনো কিডনি সমস্যা, ক্রিটিনাইন বৃদ্ধি, হাইড্রোনেফ্রাইটিস,  রক্তস্বল্পতা, কিডনি পাথর, ইউরিক এসিড বৃদ্ধি, মূত্রনালী ইনফেকশন, মূত্রনালীতে পাথর, প্রোস্টেট গ্রন্থির বৃদ্ধি, ঘনঘন প্রস্রাব, প্রস্রাবে অসহ্য জ্বালাপোড়া, নারী ও পুরুষের যেকোনো জটিল ও পুরাতন যৌনরোগ, পুরুষাঙ্গের দুর্বলতা পুরুষের স্তন বড় হওয়া যৌন দুর্বলতা বিশেষত দ্রুতপতন, যৌনাঙ্গ ছোট নিস্তেজ হওয়া, হাই বা লো প্রেসার, ইনসুলিন নির্ভর ও ইনসুলিন ছাড়া যে কোন ডায়াবেটিস, ক্যান্সারের যে কোন স্টেজ কেমো দেওয়ার আগে বা পরে সমস্যা কমাতে, পেটের যেকোনো সমস্যা, আই বি এস, আলসারেটিভ কোলাইটিস বা যেকোনো আলসার, থাইরয়েড সমস্যা বৃদ্ধি-হ্রাস বা অত্যধিক ঘাম, মহিলাদের পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম, বন্ধ্যাত্ব ও নারীদের সাদা স্রাব, স্তন টিউমার ও জরায়ু টিউমার সহ যেকোনো সমস্যা, সহবাসে কষ্ট ও শুষ্কতা , গর্ভবতী সময় বা পরবর্তী সমস্যা দূর করতে, হরমোন সমস্যা, হাত-পায়ে বা সারাশরীরে জ্বালাপোড়া, মুখে অতিরিক্ত ব্রণ,নারীদের দাড়ি ও গোঁফসমস্যা, যেকোনো অটো ইউমিউন ডিজিজ, অত্যধিক ক্লান্তি, দুর্বলতা ,অরুচি, স্থূলতা, দিন দিন শুকিয়ে যাওয়া । অতিরিক্ত হতাশা, দুশ্চিন্তা, সূচিবায়ু ,সন্দেহ প্রবণতা সহ যেকোনো মানসিক রোগ, শিশুদের পড়ালেখা অনাগ্রহ,খাবারে অরুচি ,অস্থির – চঞ্চলতা, দেরিতে হাঁটা-কথা বলা, Autism ইত্যাদি সহ পুরুষ, মহিলা ও শিশুদের যাবতীয় রোগের ইনশাআল্লাহ জিনভিত্তিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত স্থায়ী আরোগ্যকারী চিকিৎসা জেনেটিক হোমিওপ্যাথি।

কখন এবং কেন জেনেটিক হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিবেন- (ডা. মোঃ ইকবাল হোসেন)

১) Immune System শত্রুমুক্ত (বিকৃত ক্ষতিকর জিন) হয়ে ইমিউনিটি শক্তিশালী হওয়ায় ঔষধ ছাড়াই বা সামান্য ঔষধেই যেকোনো রোগের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে দ্রুত,ক্ষতিহীন, স্থায়ী আরোগ্য হবে। ১দিনের শিশু বাচ্চা থেকে ১৫০ বছরের নারী,পুরুষ সকল মানুষের চিকিৎসা করতে হবে।

২) Inflammation, Free-Radical, Reactive Oxygen Species, Insulin Resistance, Auto-immunity দ্রুত কমাবে।

৩) একই চিকিৎসায় সমস্ত মানসিক,শারিরীক ও সামাজিক অসুস্থতা দূর করবে। প্রতিটি মাস-বছর আগের মাস-বছরের চেয়ে সুস্থ্য অনুভব করবেন।

৪) অসুস্থতা থেকে ঔষধ ছাড়াই বা সামান্য ঔষধেই দ্রুত সুস্থ হতে পারবেন। ৫) হরমোনের (Hormone) ভারসাম্য ঠিক করতে ও রাখতে।

৬) Communicable Diseases যেন দ্রুত আরোগ্য হয় এবং Non-communicable /অসংক্রামক দুরারোগ্য রোগ প্রতিরোধ করবে।

৭) যেকোনো রোগে সার্জারীর পুর্বে আমাদের জেনেটিক হোমিওপ্যাথি ৬ মাস অবশ্যই নিন,আশা করি অপারেশন লাগবে না। সার্জারী/অপারেশনের পর ক্ষতিকর প্রতিক্রিয়া কাটাতে বা অপারেশন যেন ভবিষ্যৎ বড় ধরনের জটিল রোগের কারণ না হয় সেটা রুখে দিতে এবং রোগটি যেন ফিরে না আসে। এজন্যও জেনেটিক হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিন।

►৮) অকালে বৃদ্ধ বয়সের রোগ প্রতিরোধে। যেমন– ডায়াবেটিস ,রক্তচাপ,লিভার সমস্যা,কিডনি সমস্যা,হার্টের সমস্যা,চোখের দৃষ্টিশক্তির দুর্বলতা, প্যারালাইসিস,আলজেইমার-পারকিন্সনের মত নিউরোলজিক্যাল ডিজিজ..ইত্যাদি। এগুলো প্রতিরোধে আমাদের চিকিৎসা নিন।

►৯) শিশুদের – থ্যালাসেমিয়া,জন্মগত রক্তস্বল্পতা,ডায়াবেটিস,এজমা,হার্ট লিভার সমস্যা। এতো ছোট বয়সে genetic এর ভুমিকা কোন রোগের পিছনে নেই? ১২-১৩ বছর বয়স পর্যন্ত brain develop হয়, এই বয়সের পূর্ব পর্যন্ত সচেতন মন পরিপূর্ণ হয় না। এই বয়সে  এলোপ্যাথি, হোমিও, কবিরাজি, ইউনানী ইত্যাদি ঔষধ কোন রোগের জন্য খাওয়ানো ভয়ংকর; না বুঝলেও দেহঘড়িতে সারাজীবন এর প্রভাব চলতেই থাকে।

►১০) যেকোনো Acute Infectious Diseases-এ জরুরীক্ষেত্রে এলোপ্যাথি ঔষধ (Allopathic Medicine) নগণ্য পরিমাণই যথেষ্ট অর্থাৎ পূর্বে 500mg খেলে 250mg/150mg বা ২-৪ ভাগের ১ভাগ; (আমাদের চিকিৎসা নেওয়ার কারণে ইমিউনিটি শক্তিশালী হচ্ছে, ফলে অল্প ঔষধেই ২-৪গুণ দ্রুত কাজ করবে। এলোপ্যাথিক ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হল অতিরিক্ত বিষাক্ত ড্রাগস ইমিউনিটি নষ্ট করতে থাকে।) এলোপ্যাথিক ঔষধ গ্রহণের ফলে ঘটা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আমাদের GMR ঔষধ পাশাপাশি খেলে কেটে যাবে। এলোপ্যাথিক ঔষধ বিশেষত এন্টিবায়োটিকের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হল–শরীরের কোনো অংশ ফুলে যাওয়া, ঘা-ফোঁড়ায় (Boil), ক্লান্তি- দুর্বলতা,অরুচি বা ক্ষতিকর খাবারে অত্যধিক ইচ্ছা,রাগ, হতাশা, শুকিয়ে যাওয়া,এসিডিটি,এলার্জি/চুলকানি, শ্বাসকষ্ট-কাশি, জ্বর,স্মৃতিশক্তির সমস্যা বা যৌন দুর্বলতা ইত্যাদি যেকোনো দুই বা ততোধিক সমস্যা। Genetic Medicine ছাড়া অন্যান্য সকল ঔষধ হজম হয়; এরপর রক্তের সাথে মিশে শরীরের সমস্ত জায়গায় গিয়ে উপশম হলেও বহু ক্ষতিও করবেই। (অবশ্যই কিডনি,লিভার,পেট এবং ব্রেইনের ক্ষতি করবে)।      

একমাত্র আমাদের Genetic Medicine-ই ক্ষতিহীনভাবে Mutate Genes ঠিক করতে  কাজ করে; ফলে অতিদ্রুত গতিতে Immunity শক্তিশালী করে শরীর নিজেই তার Defense System দ্বারা রোগ আরোগ্য করছে। আমাদের জেনেটিক ঔষধ ছাড়া অন্য ঔষধে রোগ আরোগ্য হয় না বরং রোগটি চাপা দিয়ে জটিল আরেকটি রোগের সূচনা করে সাময়িক উপশম হয়; এটা মানসিক-সামাজিক সমস্যা তথা রাগ, যিদ,অস্থিরতা ইত্যাদি হিসেবে সেই সাথে হয়ত কাজে অনিচ্ছা,অলসতা,এসিডিটি ,অল্প ক্লান্তি-দুর্বলতা যা মানুষটির কাছে প্রায় গুরুত্বহীন। এজন্য আমাদের চিকিৎসা নিন।

১২) বংশগত সুপ্ত ভবিষ্যৎ দূরারোগ্য রোগ – যা হয়ত সারাজীবনের কষ্টার্জিত মূল্যবান সম্পদ ফুরিয়েও সামান্য উপশম পাওয়া প্রায় অসম্ভব হবে; সেগুলো প্রতিরোধ করতে অবশ্যই জেনেটিক হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিন। আমরা সবাই জানি prevention is better than cure অর্থাৎ “প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ ভালো” প্রবাদটি ছোট্টবেলা থেকেই পড়ি-লিখি-বলি; আবার  চিকিৎসাবিজ্ঞানীরাও এগুলো মাথায় রেখে কাজ করছেন! পুষ্টিবিজ্ঞানিরাসহ লাইফস্টাইল বিশেষজ্ঞরাও উপরের প্রবাদ বাস্তববায়নের উপায় খুঁজছেন! কিন্তু জেনেটিক চিকিৎসা কেউ করছে না। আমাদের DNA-তে, রোগ এবং জেনেটিক মিউটেশনের (Causes of Genes Mutation) কারণগুলো দ্বারা প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে জিন মিউটেট হয়েছে-হচ্ছে এবং সুপ্ত-প্রকট ক্ষতিকর জিন বহন করছি । বিশেষ করে বিগত প্রায় ৫০-৬০ বছর যাবৎ জেনেটিক মিউটেশনের কারণগুলো থেকে আমাদের দূরে থাকা প্রায় অসম্ভব হয়েছে । ফলে আমাদের চিকিৎসাবিজ্ঞানে এতো উন্নতি , এতো ডাক্তার,পরীক্ষার নিত্যনতুন যন্ত্র আবিষ্কার, ঔষধশিল্পে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের ব্যবসা কিন্তু অসহায়।  নিত্য নতুন আবিষ্কৃত যুগ সেরা বিস্ময়কর ঔষধ কিছু বছরের ব্যবধানে ব্যর্থ হচ্ছে।  একমাত্র উপায় জেনেটিক হোমিওপ্যাথি; ইনশাআল্লাহ জেনেটিক হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ও আমাদের নিয়ম মেনে চললে উক্ত প্রবাদের বাস্তবায়ন হবে।

১৩) সন্ত্রাস,লোভ,অহংকার,হিংসা, রাগ,হতাশাগ্রস্থ,নেশাআসক্তিসহ খারাপগুণসমূহ অভ্যাসে পরিণত হতে mutate gene-এর ভূমিকা নিয়ন্ত্রণে।

১৪) Non Communicable Diseases বিশেষত ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, এলার্জী,অটোইমিউন ডিজিজগুলো মহামারী আকার ধারণ করছে। চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা Acute Infectious Diseases ঠিক করার জন্য ব্যস্ত! অবশ্য ৭ দিনে Microorganisms-এর খেল খতম করতে পারছে। কিন্তু সেখান থেকেই শুরু হচ্ছে ভিতরে সুপ্ত থাকা ক্ষতিকর ভয়ঙ্কর মিউটেট জিনের খেলা। কিছু প্রশ্ন সচেতন শিক্ষিত মানুষের মনে উদয় হতেই পারে- ক) মিউটেট জিন সমন্বিত কোষের দ্বারা সৃষ্ট এন্টিবডিগুলো কী আমাদের শরীরের জন্য ভাল হবে নাকি সেগুলো ক্রমাগত অটোইমিউনিটির দিকে নিয়ে যাওয়ার কাজ করবে!?  খ) অতিরিক্ত কৃত্রিম ড্রাগস এবং টক্সিনগুলো আমাদের কিডিনী,লিভার,পেট ব্রেইনের কি কোনই ক্ষতি করবে না !? আমরা তো জানি কৃত্রিম ড্রাগস এবং টক্সিন Causes of Genes Mutation। যৌবনে না বুঝলেও শিশু,গর্ভবতী আর ৪০ পার হলেই ঠিকি বুঝবেন!

এন্টিবায়োটিক আজ ব্যাক্টেরিয়াকে যেমন মিউটেট করে শক্তিশালী করেছে, সাথে মানুষের শরীরে বসবাসরত  ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন উপকারী ব্যাক্টেরিয়া ধ্বংস করে “ ইমিউনিটি তলানীতে”। সাধারণ এন্টাসিডের বদলে PPI | এসিডিটি আছে মানেই প্রায় ৭০% ইমিউনিটি দুর্বল! অথচ এসিডিটি ঘরের ছোট্ট শিশু থেকে প্রত্যেকের! আবার এলার্জী মানেই ইমিউনিটির অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়াকিন্তু স্টেরয়েডের মতো ভয়ংকর কৃত্রিম হরমোন ব্যবহার করা হচ্ছে যেন ইমিউনিটি আরোও দুর্বল করা যায়! Antihistamines-এর চেয়ে দ্রুত উপশম দিয়ে নাম কামানোর প্রতিযোগিতায় চুলকানি এলার্জি মানেই স্টেরয়েড মলম, ৯৫% মানুষ স্টেরয়েড ব্যবহার করছে কিন্তু জানেই না স্টেরয়েড অতি অল্প টাকার সাধারণ চর্মরোগের মলম। ব্যথা, Asthma, খাওয়ার রুচি বাড়িয়ে মোটাতাজাকরণে, নারী পুরুষ সাধারণ ব্রণে বা স্কিন সমস্যা আড়াল করতে নিয়মিত স্টেরয়েড ব্যবহার করছে! অথচ স্টেরয়েডের কাজই ইমিউনিটিকে দমন করা বা নষ্ট করা। ইমিউনিটি বুস্টার,ভ্যাক্সিন ইত্যাদির কথা বলা হচ্ছে সেগুলোও বিতর্কিত! ন্যানোটেকনোলজির ফলে বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে ভেবেছিল ক্ষতি কম হবে এবং ভ্যাকসিন দ্রুত পাব। কিন্তু ১-২ বছর পরেই দেখা গেল তাদের চিন্তাভাবনা গবেষণা ভুল। বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ব্যয় হচ্ছে জিন থেরাপি গবেষণায় কিন্তু সেটা কাজ করবে ২-১টি প্রকট মিউটেট জিনের উপরে মাত্র। কিন্তু অন্যান্য প্রকট-সুপ্ত স্বল্প মিউটেট জিনের ক্ষেত্রে কি হবে? আর তাছাড়া উক্ত থেরাপির ফলে শরীরের ইমিউন সিস্টেম প্রতিক্রিয়ার অল্প সময়ের ব্যবধানে কি করবে সেটা ভাবনার বিষয়? ন্যানোটেকনোলজির কৃত্রিম জিন থেরাপি অন্যান্য ভাক্সিন,এন্টিবায়োটিক, স্টেরয়েড,কেমোথেরাপিউটিক্স ড্রাগসের চেয়ে অনেক বেশি ভয়াবহ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া করবে এটা অভিজ্ঞতার আলোকে প্রায় নিশ্চিত বলা যায়। অলরেডি প্রাণী উদ্ভিদকুলে GMO বিষয়টির বিতর্ক থেকে অনুধাবন করা যায়। আর মানুষ তো সবচেয়ে জটিল প্রাণী। আবার Stem cell therapy এর যে ব্যবসা শুরু হয়েছে সেটার পরিণতিও খারাপ। কারণ  Stem cell ,ডায়েট এগুলো আপনার আমার Mutate Genes ঠিক করতে পারবে না। ভাক্সিন ,এন্টিবায়োটিক, স্টেরয়েড, কেমোথেরাপিউটিক্সগুলোর মতই

Leave a Reply